সুরা মুলক আরবি, উচ্চারণ, অর্থ ও ফজিলত
আপনি কি সূরা মুলকের আরবি, উচ্চারণ, অর্থ ও ফজিলত সম্পর্কে জানতে চান ? তাহলে আজকের আর্টিকেল মনোযোগ সহকারে পড়ুন। দেরি না করে জেনে নেয়া যাক, সূরা মুলকের আরবি, উচ্চারণ, অর্থ ও ফজিলত সম্পর্কে বিস্তারিত শেষ পর্যন্ত পড়ুন।
পেজের সূচিপত্র
সুরা মুলক আরবি, উচ্চারণ, অর্থ ও ফজিলত "উপস্থাপনা"
সুরা মুলক আরবি, উচ্চারণ ও অর্থ
আরবিঃ بِسْمِ اللّهِ الرَّحْمـَنِ الرَّحِيم
উচ্চারণঃ তাবা-রাকাল্লাযী বিয়াদিহিল
অর্থঃ শুরু করছি আল্লাহর নামে যিনি পরম করুণাময়,অতি দয়ালু।
আরবিঃ تَبَٰرَكَ ٱلَّذِى بِيَدِهِ ٱلْمُلْكُ وَهُوَ عَلَىٰ كُلِّ شَىْءٍ قَدِيرٌ
আরবিঃ اۨلَّذِىْ خَلَقَ الْمَوْتَ وَالْحَيٰوةَ لِيَبْلُوَكُمْ اَيُّكُمْ
اَحْسَنُ عَمَلًا ؕ وَهُوَ الْعَزِيْزُ الْغَفُوْرُۙ
হাল তারা- মিন ফুতূর।
অর্থঃ যিনি সাত আকাশ সৃষ্টি করেছেন সুবিন্যস্তভাবে। তুমি পরম করুণাময়ের সৃষ্টিতে কোনো অসামঞ্জস্য দেখতে পাবে না। তারপর তুমি দৃষ্টি ঘুরিয়ে-ফিরিয়ে নাও,তুমি কি কোনো ফাটল দেখতে পাচ্ছ?
আরবিঃ ثُمَّ ارْجِعِ الْبَصَرَ كَرَّتَيْنِ يَنقَلِبْ إِلَيْكَ
الْبَصَرُ خَاسِأً وَهُوَ حَسِيرٌ
উচ্চারণঃ ছু ম্মার জি'ইলবাসারা কাররাতাইনি
ইয়ানকালিব ইলাইকাল বাসারু খা-ছিআওঁ ওয়া হুওয়া হাছীর।
অর্থঃ অতঃপর তুমি বার বার তাকিয়ে দেখ-তোমার দৃষ্টি ব্যর্থ
ও পরিশ্রান্ত হয়ে তোমার দিকে ফিরে আসবে।
আরবিঃ وَلَقَدْ زَيَّنَّا السَّمَاء الدُّنْيَا بِمَصَابِيحَ وَجَعَلْنَاهَا رُجُومًا لِّلشَّيَاطِينِ وَأَعْتَدْنَا لَهُمْ عَذَابَ السَّعِيرِ
আরবিঃ وَلِلَّذِينَ كَفَرُوا بِرَبِّهِمْ عَذَابُ جَهَنَّمَ
وَبِئْسَ الْمَصِيرُ
উচ্চারণঃ ওয়া লিল্লাযীনা কাফারূবিরাব্বিহিম 'আযা-
বুজাহান্নামা ওয়াবি'ছাল মাসীর।
অর্থঃ যারা তাদের পালনকর্তাকে অস্বীকার করেছে তাদের
জন্যে রয়েছে জাহান্নামের শাস্তি। সেটা কতই না নিকৃষ্ট স্থান।
আরবিঃ إِذَا أُلْقُوا فِيهَا سَمِعُوا لَهَا شَهِيقًا وَهِيَ
تَفُورُ
উচ্চারণঃ ইযাউলকূফীহা- ছামি'উ লাহা- শাহীকাওঁ ওয়াহিয়া
তাফূর।
অর্থঃ যখন তারা তথায় নিক্ষিপ্ত হবে,তখন তার উৎক্ষিপ্ত
গর্জন শুনতে পাবে।
আরবিঃ تَكَادُ تَمَيَّزُ مِنَ الْغَيْظِ كُلَّمَا أُلْقِيَ
فِيهَا فَوْجٌ سَأَلَهُمْ خَزَنَتُهَا أَلَمْ يَأْتِكُمْ نَذِيرٌ
উচ্চারণঃ তাকা- দুতামাইয়াঝুমিনাল গাইজি
কুল্লামাউলকিয়া ফীহা- ফাওজুন ছাআলাহুম খাঝানাতুহাআলাম ইয়া'তিকুম নাযীর।
অর্থঃ ক্রোধে জাহান্নাম যেন ফেটে পড়বে। যখনই তাতে
কোন সম্প্রদায় নিক্ষিপ্ত হবে তখন তাদেরকে তার সিপাহীরা জিজ্ঞাসা করবে। তোমাদের কাছে কি কোন সতর্ককারী আগমন করেনি?
আরবিঃ قَالُوا بَلَى قَدْ جَاءنَا نَذِيرٌ فَكَذَّبْنَا
وَقُلْنَا مَا نَزَّلَ اللَّهُ مِن شَيْءٍ إِنْ أَنتُمْ إِلَّا فِي
ضَلَالٍ كَبِيرٍ
উচ্চারণঃ কা- লূবালা- কাদ জাআনা- নাযীরুন
ফাকাযযাবনা- ওয়া কুলনা- মানাঝঝালাল্লা- হু মিন শাইয়িন ইন আনতুম ইল্লা- ফী দালা- লিন কাবীর।
অর্থঃ তারা বলবেঃ হ্যাঁ আমাদের কাছে সতর্ককারী
আগমন করেছিল,অতঃপর আমরা মিথ্যারোপ করেছিলাম এবং বলেছিলামঃ আল্লাহ তা’আলা কোন কিছু নাজিল করেননি।
তোমরা মহাবিভ্রান্তিতে পড়ে রয়েছ।
আরবিঃ وَقَالُوا لَوْ كُنَّا نَسْمَعُ أَوْ نَعْقِلُ مَا كُنَّا
فِي أَصْحَابِ السَّعِيرِ
উচ্চারণঃ ওয়া কা-লূলাও কুন্না- নাছমা'উ আও না'কিলুমা-
কুন্না-ফীআসহা-বিছছা'ঈর।
অর্থঃ তারা আরও বলবেঃ যদি আমরা শুনতাম অথবা বুদ্ধিখাটাতাম, তবে আমরা জাহান্নামবাসীদের মধ্যে থাকতাম না।
আরবিঃ فَاعْتَرَفُوا بِذَنبِهِمْ فَسُحْقًا لِّأَصْحَابِ السَّعِيرِ
উচ্চারণঃ ফা'তারাফূবিযামবিহিম ফাছুহক্বললিআসহা-বিছ
ছা'ঈর।
অর্থঃ অতঃপর তারা তাদের অপরাধ স্বীকার করবে। জাহান্নামীরা দূর হোক।
আরবিঃ أَلَا يَعْلَمُ مَنْ خَلَقَ وَهُوَ اللَّطِيفُ الْخَبِيرُ
উচ্চারণঃ আলা- ইয়া'লামুমান খালাকা ওয়া হুওয়াল্লাতীফুল
খাবীর।
অর্থঃ যিনি সৃষ্টি করেছেন,তিনি কি করে জানবেন
না? তিনি সূক্ষ্নজ্ঞানী,সম্যক জ্ঞাত।
আরবিঃ هُوَ الَّذِي جَعَلَ لَكُمُ الْأَرْضَ ذَلُولًا فَامْشُوا
فِي مَنَاكِبِهَا وَكُلُوا مِن رِّزْقِهِ وَإِلَيْهِ النُّشُورُ
উচ্চারণঃ হুওয়াল্লাযী জা'আলা লাকুমুল আরদা
যালূলান ফামশূফী মানা-কিবিহা- ওয়া কুলূমির রিঝকিহী ওয়াইলাইহিন নুশূর।
অর্থঃ তিনি তোমাদের জন্যে পৃথিবীকে সুগম
করেছেন, অতএব,তোমরা তার কাঁধে বিচরণ কর এবং তাঁর দেয়া রিযিক আহার কর। তাঁরই কাছে পুনরুজ্জীবন হবে।
আরবিঃ أَأَمِنتُم مَّن فِي السَّمَاء أَن يَخْسِفَ بِكُمُ
الأَرْضَ فَإِذَا هِيَ تَمُورُ
উচ্চারণঃ আ আমিনতুম মান ফিছছামাই আইঁ ইয়াখছিফা বিকুমুল আরদা ফাইযা- হিয়া তামূর।
অর্থঃ তোমরা কি ভাবনামুক্ত হয়ে গেছ যে,আকাশে
যিনি আছেন তিনি তোমাদেরকে ভূগর্ভে বিলীন করে দেবেন, অতঃপর তা কাঁপতে থাকবে।
আরবিঃ أَمْ أَمِنتُم مَّن فِي السَّمَاء أَن يُرْسِلَ عَلَيْكُمْ
حَاصِبًا فَسَتَعْلَمُونَ كَيْفَ نَذِيرِ
উচ্চারণঃ আম আমিনতুম মান ফিছছামাই আইঁ ইউরছিলা 'আলাইকুম হা-সিবান ফাছাতা'লামূনা কাইফা নাযীর।
অর্থঃ না তোমরা নিশ্চিন্ত হয়ে গেছ যে,আকাশে
যিনি আছেন,তিনি তোমাদের উপর প্রস্তর বৃষ্টি বর্ষণ করবেন, অতঃপর তোমরা জানতে পারবে কেমন ছিল আমার সতর্কবাণী।
আরবিঃ وَلَقَدْ كَذَّبَ الَّذِينَ مِن قَبْلِهِمْ فَكَيْفَ كَانَ
نَكِيرِ
উচ্চারণঃ ওয়া লাকাদ কাযযাবাল্লাযীনা মিন
কাবলিহিম ফাকাইফা কা- না নাকীর।
অর্থঃ তাদের পূর্ববর্তীরা মিথ্যারোপ
করেছিল,অতঃপর কত কঠোর হয়েছিল আমার অস্বীকৃতি।
আরবিঃ أَوَلَمْ يَرَوْا إِلَى الطَّيْرِ فَوْقَهُمْ صَافَّاتٍ وَيَقْبِضْنَ
مَا يُمْسِكُهُنَّ إِلَّا الرَّحْمَنُ إِنَّهُ بِكُلِّ شَيْءٍ بَصِيرٌ
উচ্চারণঃ আওয়ালাম ইয়ারাও ইলাত্তাইরি ফাওকাহুম সাফফা-তিওঁ ওয়াইয়াকবিদন । মাইউমছিকুহুন্না ইল্লাররাহমা-নু ইন্নাহূবিকুল্লি শাইয়িম বাসীর।
অর্থঃ তারা কি লক্ষ্য করে না, তাদের মাথার উপর
উড়ন্ত পক্ষীকুলের প্রতি পাখা বিস্তারকারী ও পাখা সংকোচনকারী? রহমান আল্লাহ- তাদেরকে স্থির রাখেন। তিনি সর্ব-বিষয় দেখেন।
আরবিঃ أَمَّنْ هَذَا الَّذِي هُوَ جُندٌ لَّكُمْ يَنصُرُكُم مِّن دُونِ
الرَّحْمَنِ إِنِ الْكَافِرُونَ إِلَّا فِي غُرُورٍ
উচ্চারণঃ আম্মান হা-যাল্লাযী হুওয়া জুনদুল্লাকুম
ইয়ানসুরুকুম মিন দূ নিররাহমা-নি ইনিল কাফিরূনা ইল্লা- ফী গুরূর।
অর্থঃ রহমান আল্লাহ তা'আলা ব্যতীত তোমাদের
কোন সৈন্য আছে কি,যে তোমাদেরকে সাহায্য করবে? কাফেররা বিভ্রান্তিতেই পতিত আছে।
আরবিঃ أَمَّنْ هَذَا الَّذِي يَرْزُقُكُمْ إِنْ أَمْسَكَ
رِزْقَهُ بَل لَّجُّوا فِي عُتُوٍّ وَنُفُورٍ
উচ্চারণঃ আম্মান হা- যাল্লাযী ইয়ারঝকুকুম ইন
আমছাকা রিঝকাহূ বাল্লাজ্জূফী 'উতুওবিওয়া নুফূর।
অর্থঃ তিনি যদি রিযিক বন্ধ করে দেন,তবে কে
আছে,যে তোমাদেরকে রিযিক দিবে বরং তারা অবাধ্যতা ও বিমুখতায় ডুবে রয়েছে।
আরবিঃ أَفَمَن يَمْشِي مُكِبًّا عَلَى وَجْهِهِ أَهْدَى أَمَّن
يَمْشِي سَوِيًّا عَلَى صِرَاطٍ مُّسْتَقِيمٍ
উচ্চারণঃ আফামাইঁ ইয়ামশী মুকিব্বান 'আলা-
ওয়াজহিহী আহদা আম্মাইঁ ইয়ামশী ছাবি ইয়ান 'আলা-সিরা-তিমমুছতাকীম।
অর্থঃ যে ব্যক্তি উপুড় হয়ে মুখে ভর দিয়ে চলে,সে-ই
কি সৎ পথে চলে,না সে ব্যক্তি যে সোজা হয়ে সরলপথে চলে?
আরবিঃ قُلْ هُوَ الَّذِي أَنشَأَكُمْ وَجَعَلَ لَكُمُ السَّمْعَ
وَالْأَبْصَارَ وَالْأَفْئِدَةَ قَلِيلًا مَّا تَشْكُرُونَ
উচ্চারণঃ কুল হুওয়াল্লাযীআনশাআকুম ওয়া জা‘আলা লাকুমুছছাম‘আ ওয়াল আবসা-রা ওয়াল আফইদাতা কালীলাম মা-তাশকুরূন।
অর্থঃ বলুন,তিনিই তোমাদেরকে সৃষ্টি করেছেন এবং
দিয়েছেন কর্ণ,চক্ষু ও অন্তর। তোমরা অল্পই কৃতজ্ঞতা প্রকাশ কর।
আরবিঃ قُلْ هُوَ الَّذِي ذَرَأَكُمْ فِي الْأَرْضِ وَإِلَيْهِ تُحْشَرُونَ
উচ্চারণঃ কুল হুওয়াল্লাযী যারাআকুম ফিল আরদিওয়া ইলাইহি
তুহশারূন।
অর্থঃ বলুন,তিনিই তোমাদেরকে পৃথিবীতে বিস্তৃত করেছেন এবং তাঁরই কাছে তোমরা সমবেত হবে।
আরবিঃ وَيَقُولُونَ مَتَى هَذَا الْوَعْدُ إِن كُنتُمْ صَادِقِينَ
উচ্চারণঃ ওয়া ইয়াকূলূনা মাতা-হা-যাল ওয়া'দুইন কুনতুম সা-দিকীন।
অর্থঃ কাফেররা বলেঃ এই প্রতিশ্রুতি কবে হবে,যদি তোমরা সত্যবাদী হও?
আরবিঃ قُلْ إِنَّمَا الْعِلْمُ عِندَ اللَّهِ وَإِنَّمَا أَنَا نَذِيرٌ
مُّبِينٌ
উচ্চারণঃ কুল ইন্নামাল 'ইলমু'ইনদাল্লা- হি ওয়া
ইন্নামাআনা নাযীরুম মুবীন।
অর্থঃ বলুন,এর জ্ঞান আল্লাহ তা'আলার কাছেই আছে। আমি তো কেবল প্রকাশ্য সতর্ককারী।
আরবিঃ فَلَمَّا رَأَوْهُ زُلْفَةً سِيئَتْ وُجُوهُ الَّذِينَ
كَفَرُوا وَقِيلَ هَذَا الَّذِي كُنتُم بِهِ تَدَّعُونَ
উচ্চারণঃ ফালাম্মা-রাআওহু ঝুলফাতান ছীআত
ঊজূহুল্লাযীনা কাফারূওয়া কীলা হা-যাল্লাযী কুনতুম বিহী তাদ্দা'ঊন।
অর্থঃ যখন তারা সেই প্রতিশ্রুতিকে আসন্ন দেখবে
তখন কাফেরদের মুখমন্ডল মলিন হয়ে পড়বে এবং বলা হবেঃ এটাই তো তোমরা চাইতে।
আরবিঃ قُلْ أَرَأَيْتُمْ إِنْ أَهْلَكَنِيَ اللَّهُ وَمَن
مَّعِيَ أَوْ رَحِمَنَا فَمَن يُجِيرُ الْكَافِرِينَ مِنْ عَذَابٍ
أَلِيمٍ
উচ্চারণঃ কুল আরাআইতুম ইন আহলাকানিয়াল্লা-হু
ওয়া মাম্মা‘ইয়া আও রাহিমানা- ফামাইঁ ইউজীরুল কা-ফিরীনা মিন ‘আযা-বিন আলীম।
অর্থঃ বলুন,তোমরা কি ভেবে দেখেছ-যদি আল্লাহ
তা’আলা আমাকে ও আমার সংগীদেরকে ধ্বংস করেন অথবা আমাদেরপ্রতি দয়া করেন,তবে কাফেরদেরকে কে যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি
থেকে রক্ষা করবে?
আরবিঃ قُلْ هُوَ الرَّحْمَنُ آمَنَّا بِهِ وَعَلَيْهِ
تَوَكَّلْنَا فَسَتَعْلَمُونَ مَنْ هُوَ فِي ضَلَالٍ مُّبِينٍ
উচ্চারণঃ কুল হুওয়াররাহমা-নুআ-মান্না-বিহী
ওয়া'আলাইহি তাওয়াক্কালনা-,ফাছাতা'লামূনা মান হুওয়া ফী দালা-লিম মুবীন।
অর্থঃ বলুন,তিনি পরম করুণাময়,আমরা তাতে বিশ্বাস
রাখি এবং তাঁরই উপর ভরসা করি। সত্ত্বরই তোমরা জানতে পারবে,কে প্রকাশ্য পথ-ভ্রষ্টতায় আছে।
আরবিঃ قُلْ أَرَأَيْتُمْ إِنْ أَصْبَحَ مَاؤُكُمْ غَوْرًا فَمَن
يَأْتِيكُم بِمَاء مَّعِينٍ
উচ্চারণঃ কুল আরাআইতুম ইন আসবাহা মাউকুম গাওরান ফামাইঁ ইয়া'তীকুম বিমাইম মা'ঈন।
অর্থঃ বলুন,তোমরা ভেবে দেখেছ কি,যদি তোমাদের
পানি ভূগর্ভের গভীরে চলে যায়,তবে কে তোমাদেরকে সরবরাহ করবে পানির স্রোতধারা?
সুরা মুলক ফজিলত
-
যে ব্যক্তি প্রতিদিন সূরা মুলক পাঠ করবে সে কবর আযাব ও
কিয়ামতের দিনের আযাব থেকে মুক্তি পাবে।
- নতুন চাঁদ ওঠার সময় সুরা মুলক পাঠ করলে পূর্ণ মাসের নিরাপদ থাকবে।
- সুরা মুলক ৪১ বার পাঠ করলে তার বিপদ দূর হয় ও ঋণ পরিশোধ হয়।
- যে ব্যক্তির নিয়মিত সুরা মুলক পাঠ করবে কেয়ামতের দিন সুরা মুলক তার জন্য আল্লাহর কাছে শাফায়েত করবে এবং পাপ মোচন করে তাকে বেহেশতে নিয়ে যাবে।
-
যে ব্যক্তি প্রতিদিন সূরা মুলক পাঠ করলে কবর আযাব থেকে মুক্তি পাবে।
সর্বশেষ কথা
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url