সালাতুল হাজত নামাজের নিয়ম - সালাতুল হাজত নামাজের ফজিলত
সালাতুল হাজত নামাজের নিয়ম ও সালাতুল হাজত নামাজের ফজিলত - আসসালামু আলাইকুম। ভোরের আলো আইটির পক্ষ থেকে আপনাদের সবাইকে স্বাগতম। আজকে আপনাদের কাছে সালাতুল হাজতের নামাজ ও সালাতুল হাজতের ফজিলত সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য তুলে ধরবো। আমাদের মধ্যে অনেকেই আছে যারা সালাতুল হাজত অর্থ কি, সালাতুল হাজত কি, সালাতুল হাজত এর নামাজ কয় রাকাত, সালাতুল হাজত নামাজ পড়ার নিয়ম কি, সালাতুল হাজত নামাজের সময়, সালাতুল হাজত নামাজের নিয়ম, সালাতুল হাজত নামাজের মোনাজাত ও দোয়া, সালাতুল হাজত নামাজের ফজিলত, সালাতুল হাজত এর উপকারিতা মোবাইলে অথবা কম্পিউটারে লিখে বা টাইপ করে গুগলে সার্চ করে থাকেন। আপনাদের সকল প্রশ্নের সঠিক উত্তর দেয়ার জন্য আজকের পোস্টে আমরা সাজিয়েছি।
তাহলে দেরি না করে, সালাতুল হাজত অর্থ কি, সালাতুল হাজত কি, সালাতুল হাজত এর নামাজ কয় রাকাত, সালাতুল হাজত নামাজ পড়ার নিয়ম কি, সালাতুল হাজত নামাজের সময়, সালাতুল হাজত নামাজের নিয়ম, সালাতুল হাজত নামাজের মোনাজাত ও দোয়া, সালাতুল হাজত নামাজের ফজিলত সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে সকল তথ্য জেনে নিন।
পেজের সূচিপত্রঃ সালাতুল হাজত নামাজের নিয়ম - সালাতুল হাজত নামাজের ফজিলত
সালাতুল হাজত অর্থ কি
সালাতুল হাজত এর অর্থ হল, সালাত অর্থ নামাজ। আর হাজত অর্থ হলো প্রয়োজন। সালাতুল
হাজতের মূল অর্থ হলো প্রয়োজনের মুহূর্তে নামাজ। ইসলামের পরিভাষায় বান্দার যখন
বিপদ যুক্ত হয় তখন বিপদমুক্তির জন্য দুই রাকাত সালাতুল হাজত বা নফল নামাজ পড়ে
মহান আল্লাহর কাছে প্রার্থনা বা দোয়া করাকে সালাতুল হাজত বলে। সালাতুল হাজত বা
নফল নামাজ সংখ্যা দুই রাকাত যা পড়া মুস্তাহাব।
সালাতুল হাজত কি?
সালাতুল হজত হল মহান আল্লাহ তাআলার একটি বিশেষ নফল ইবাদত। মানুষের বিশেষ কিছু প্রয়োজন হলে কিংবা শারীরিক মানসিক কোন দুশ্চিন্তা দেখা দিলে মহান আল্লাহতালার নামাজে শরিক হয়ে সালাতুল হাজত বা নফল নামাজ পড়তে হয়। সালাতুল হাজত একটি সাধারণ নফল নামাজ এই নামাজ পড়ার নির্দিষ্ট কোন দিন বাধা নেই। আপনি যে কোন সময় যেকোনো ফরজ নামাজের পরে সালাতুল হজত বা নফল নামাজ আদায় করতে পারেন।
সালাতুল হাজত নামাজ কত রাকাত
সালাতুল হাজত নামাজ সাধারণতো দুই রাকাত। সালাতুল হাজত নামাজের জন্য মহান আল্লাহ তায়ালার কাছে বিশেষ নেয়ামত রয়েছে। স্বাভাবিক নামাজের মতই উত্তম ভাবে অজু করে দুই রাকাত সালাতুল হজ্ব বা নফল নামাজ পড়তে পারবেন। চাইলে চার রাকাত পড়তে পারেন। নামাজ শেষে আল্লাহ তাআলার হামদ ও ছানা এবং দরুদ পাঠ করবেন।
সালাতুল হাজত নামাজ পড়ার নিয়ম কি
আপনি কি সালাতুল হাজত নামাজ পড়ার নিয়ম সম্পর্কে জানতে চান। তাহলে আপনি আমাদের এই পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। আজকের পোস্টে আপনাদের জন্য ভোরের আলো আইটির পক্ষ থেকে সালাতুল হাজত এর নিয়ম ও ফজিলত সম্পর্কে আপনাদের বিস্তারিত জানাবো। চলুন তাহলে সালাতুল হাজত নামাজের সঠিক নিয়ম সম্পর্কে সঠিক তথ্য জেনে নিন।
আপনারা অন্যান্য নফল নামাজের মতই সালাতুল হাজত নামাজের নিয়ম। প্রথমে ওযু করতে হবে। এরপরে নামাজে দাঁড়িয়ে সালাতুল হাজত এর নিয়তে দুই রাকাত নফল নামাজের আদায় করতে হবে। আপনি চাইলে দুই রাকাত সালাতের হাজত নামাজ আদায় করতে পারেন। আবার চার রাকাত পড়তে পারেন। পরবর্তীতে মোনাজাতে পূর্বে বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মদ সাঃ এর উপর দরুদ পাঠ করবেন।
اَ إِلَهَ إِلاَّ اللَّهُ الْحَلِيمُ الْكَرِيمُ سُبْحَانَ اللَّهِ رَبِّ الْعَرْشِ الْعَظِيمِ الْحَمْدُ لِلَّهِ رَبِّ الْعَالَمِينَ أَسْأَلُكَ مُوجِبَاتِ رَحْمَتِكَ وَعَزَائِمَ مَغْفِرَتِكَ وَالْغَنِيمَةَ مِنْ كُلِّ بِرٍّ وَالسَّلاَمَةَ مِنْ كُلِّ إِثْمٍ لاَ تَدَعْ لِي ذَنْبًا إِلاَّ غَفَرْتَهُ وَلاَ هَمًّا إِلاَّ فَرَّجْتَهُ وَلاَ حَاجَةً هِيَ لَكَ رِضًا إِلاَّ قَضَيْتَهَا يَا أَرْحَمَ الرَّاحِمِينَ
উচ্চারণঃ লা ইলাহা ইল্লাল্লাহুল হালিমুল কারিম, সুবহানাল্লাহি রাব্বিল আরশিল আজিম। আলহামদুলিল্লাহি রাব্বিল আলামিন, আছআলুকা মুজিবাতি রাহমাতিক ওয়া আজা ইমা মাগফিরাতিক, ওয়াল গানিমাতা মিন কুল্লি বিররিউ ওয়াস সালামাতা মিন কুল্লি ইছমিন লা তাদাঅলি জাম্বান ইল্লা গাফারতাহু ওয়ালা হাম্মান ইল্লা ফাররাজতাহু ওয়ালা হা-জাতান হিয়া লাকা রিজান ইল্লা কাজাইতাহা ইয়া আর-হামার রা-হিমিন।
সালাতুল হাজত নামাজের সময়
সালাতুল হাজত নামাজের সময় সম্পর্কে জানতে হলে আমাদের পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। আপনাদের মধ্যে অনেকে আছে যারা google এ সার্চ করে সালাতুল হাজতের নামাজের সময় সম্পর্কে প্রশ্ন করে থাকেন। তাদের সুবিধার্থে নিচে সালাতুল হাজতের নামাজের সময় দেয়া হলো। তাহলে সালাতুল হাজতের নামাজের সময় জেনে নিন।
সালাতুল হাজত নামাজ হল একটি নফল নামাজ। সালাতুল হাজত নামাজের বিশেষ সোয়াব
রয়েছে। এই নামাজের কোন সময় নির্ধারণ করা নেই। আপনি যখন ইচ্ছা তখন এ নামাজ
পড়তে পারবেন। তবে এটি যে কোন ওয়াক্তের ফরজ নামাজের পরে পড়তে
পারবেন।
হাদীস শরীফে এসেছে বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মদ সাঃ যখন বিপদে পড়তেন তখন সালাতুল
হাজতের নামাজে দাঁড়িয়ে যেতেন। এবং মহান রব্বুল আলামীন। বিশ্বের সর্বশ্রেষ্ঠ
মাবুদ। মহান আল্লাহতালা দরবারে হযরত মুহাম্মদ সাঃ সালাতে হাজতের নামাজের মাধ্যমে প্রকাশ করতেন।
তাই আপনি আল্লাহর বান্দা হিসেবে যদি কখনো কোন বিপদে পড়ে থাকেন। তাহলে সালাতুল হাজতের নামাজের শরিক হয়ে মহান আল্লাহর কাছে আপনার প্রয়োজনীয় জিনিসটা চাইতে পারেন। মহান আল্লাহ তায়ালার কাছে কিছু চাইলে তিনি কাউকে ফেরেন না। মহান আল্লাহতালা সর্বোচ্চ উত্তম উপায়ে বান্দার চাওয়া পাওয়া পূরণ করে থাকে।
সালাতুল হাজত নামাজের নিয়ত
সালাতুল হাজত একটি গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত। যার মাধ্যমে বান্দা তার প্রয়োজনে
মাবুদের কাছ থেকে মনের ভাব প্রকাশ করে কিছু চেয়ে থাকেন। আমাদের মধ্যে অনেকে
আছে যারা আরবি সালাতুল হাজত নিয়ত বলতে ও বুঝতে পারে না। তাদের জন্য বাংলা
ভাষায় সালাতুল হাজত এর নিয়তের উচ্চারণ আলোচনা করা হলো। তাহলে সালাতুল
হাজত নামাজের নিয়ত জেনে নিন।
সালাতুল হাজত আরবি নিয়ত
নাওয়াইতু আন উসালিলয়া লিল্লাহি তা 'আলা আরবা আ রাকা আতাই সালাতুল হাজত সালাতি নাফলি রাসূলুল্লাহি তা' আলা মুতাওয়াজ্জিহান ইলাজিহাতিল কাবাতিশ শারিফাতি আল্লাহু আকবার।
সালাতুল হাজত এর অর্থ
হে আল্লাহ। আমি কাবা ঘরের দিকে মুখ করে একমাত্র আপনার সন্তুষ্টির উদ্দেশ্যে
সালাতুল হাজতের দুই রাকাত নফল নামাজ আদায় করিতেছি।
নিয়ত হলো আরবি শব্দ। নিয়ত করা মানে আল্লাহর কাছে ইচ্ছা পোষণ করা। যে কোন জিনিস করার উদ্দেশ্যে আমরা যখন ইচ্ছে বা মনোবল তৈরি করি তখন সেটা নিয়ত। তেমনি আমরা নামাজ পড়ার পূর্বে নামাজ পড়ার নিয়ত করব। তাহলে আমাদের নামাজ পড়ার নিয়ত হয়ে যাবে। সালাতুল হাজতের নামাজের বিশেষ সওয়াব আছে তাই সালাতুল হাজেত এর নামাজ একা পড়তে হয়। আপনি চাইলে সালাতুল হাজত নামাজের নিয়ত জোরে পড়তে পারেন অথবা আসতেও করতে পারেন।
সালাতুল হাজতের নামাজের দোয়া | সালাতুল হাজতের নামাজের মোনাজাত
মহান আল্লাহতালা সালাত ও দোয়ার মাধ্যমে তার কাছে চাইতে বলেছেন। মনে রাখতে হবে
নামাজ এবং দরুদ পাঠের ফজিলত মহান আল্লাহ তায়ালার কাছে অতি প্রিয়। সে কারণে
যদি কখনো কোন বিপদে পড়েন। তাহলে অজু করে এসে সালাতুল হাজতের দুই রাকাত
নফল নামাজে দাঁড়িয়ে যাবেন। এবং নামাজ শেষে মহান আল্লাহতালার কাছে দরুদ পড়ে
আপনার বিপদে কথা আল্লাহ তাআলার সাথে বলবেন। মহান আল্লাহতালা আপনাকে বিপদ থেকে
মুক্ত করে দিবেন।
ﻻَ ﺇِﻟَﻪَ ﺇِﻻَّ ﺍﻟﻠَّﻪُ ﺍﻟْﺤَﻠِﻴﻢُ ﺍﻟْﻜَﺮِﻳﻢُ ﺳُﺒْﺤَﺎﻥَ ﺍﻟﻠَّﻪِ ﺭَﺏِّ
ﺍﻟْﻌَﺮْﺵِ ﺍﻟْﻌَﻈِﻴﻢِ ﺍﻟْﺤَﻤْﺪُ ﻟِﻠَّﻪِ ﺭَﺏِّ ﺍﻟْﻌَﺎﻟَﻤِﻴﻦَ ﺃَﺳْﺄَﻟُﻚَ
ﻣُﻮﺟِﺒَﺎﺕِ ﺭَﺣْﻤَﺘِﻚَ ﻭَﻋَﺰَﺍﺋِﻢَ ﻣَﻐْﻔِﺮَﺗِﻚَ ﻭَﺍﻟْﻐَﻨِﻴﻤَﺔَ ﻣِﻦْ ﻛُﻞِّ
ﺑِﺮٍّ ﻭَﺍﻟﺴَّﻼَﻣَﺔَ ﻣِﻦْ ﻛُﻞِّ ﺇِﺛْﻢٍ ﻻَ ﺗَﺪَﻉْ ﻟِﻲ ﺫَﻧْﺒًﺎ ﺇِﻻَّ ﻏَﻔَﺮْﺗَﻪُ
ﻭَﻻَ ﻫَﻤًّﺎ ﺇِﻻَّ ﻓَﺮَّﺟْﺘَﻪُ ﻭَﻻَ ﺣَﺎﺟَﺔً ﻫِﻲَ ﻟَﻚَ ﺭِﺿًﺎ ﺇِﻻَّ ﻗَﻀَﻴْﺘَﻬَﺎ
ﻳَﺎ ﺃَﺭْﺣَﻢَ ﺍﻟﺮَّﺍﺣِﻤِﻴﻦَ
উচ্চারণঃ লা ইলাহা ইল্লাহুল হালিমুল কারিম। সুবহানল্লাহি রাব্বিল আরশিল আজিম। আলহামদুলিল্লাহি রাব্বিল আলামিন। আসআলুকা মজিবাতি রাহমাতিকা ও আযায়িমা মাগফিরাতিকা ওল গানিমাতা মিন কুল্লি বিররি ওয়াস সালামাতা মিন কল্লি ইছমিন লা তাদা হাম্মান ইল্লা ফাররাঝাতাহু ওয়ালা হাঝাতান হিয়া লাকা রিদান ইল্লা ক্কাদাইতাহা ইয়া আরহামার রাহিমিন।
অর্থঃ আল্লাহ ছাড়া কোন ইলাহা নেই। তিনি ধৈর্যশীল ও মহামাহিম।
মহান আরশের মালিক আল্লাহ তায়ালা খুবই পবিত্র। সারা বিশ্বের প্রতিপালক আল্লাহ
তায়ালার জন্য। হে আল্লাহ ! আমি তোমার নিকট তোমার রাহমত লাভের উপায় সমূহ।
তোমার ক্ষমা লাভের কঠিন ওয়াদা, প্রত্যেক ভালো কাজের ঐশ্বর্য এবং সকল খারাপ কাজ
হতে নিরাপত্তা চাইছি। হে মহা অনুগ্রহকারী! আমার প্রতিটি অপরাধ ক্ষমা কর। আমার
প্রতিটি দুশ্চিন্তা দূর করে দাও এবং যে প্রয়োজন ও চাহিদা তোমার সন্তোষ লাভের
কারণ হয় তা পরিপূর্ণ করে দাও।
সালাতুল হাজত নামাজের ফজিলত | সালাতুল হাজত নামাজের উপকারিতা
আজকের আর্টিকেলে উপরোক্ত সালাতুল হাজত অর্থ কি, সালাতুল হাজত কি, সালাতুল হাজত এর নামাজ কয় রাকাত, সালাতুল হাজত নামাজ পড়ার নিয়ম কি, সালাতুল হাজত নামাজের সময়, সালাতুল হাজত নামাজের নিয়ম, সালাতুল হাজত নামাজের মোনাজাত ও দোয়া এ সকল প্রশ্নের উত্তর সম্পর্কে আপনাদের অবগত করেছি। এখন আপনাদের জানাবো সালাতুল হাজত নামাজের ফজিলত বা সালাতুল হাজত নামাজের উপকারিতা সম্পর্কে।
সালাতুল হাজত নামাজের বিষয়টি আসলে আপনাদের অনেকেরই মনে প্রশ্ন জাগতে পারে। এই সালাতুল হাজত নামাজের ফজিলত সম্পর্কে আপনাদের অবগত করব। আমাদের নবী হযরত মুহাম্মদ সাঃ কোন বিপদগ্রস্ত হলে ও প্রয়োজনের জন্য সালাতুল হাজত নামাজ পড়ে আল্লাহ নিকট সাহায্য প্রার্থনা করতেন। এবং তিনি তার সাহাবাদেরকে তাদের বিপদ আপদ অথবা প্রয়োজনের কথা আল্লাহর নিকট জানানোর জন্য সালাতুল হাজত নামাজ পড়ার জন্য উৎসাহ দিতেন।
এই হাদিসে এসেছে হযরত হুরাইফা রাঃ থেকে বর্ণিত। বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মদ সাঃ এর
সামনে যখন গুরুত্বপূর্ণ কোন প্রয়োজন বা বিষয় চলে আসতো। তখন তিনি সাথে সাথে
আল্লাহ তায়ালার দরবারে সালাতুল হাজতের নামাজ আদায় করে আল্লাহ তায়ালার আশ্রয়
ও সাহায্য কামনা করতেন।
অর্থাৎ সকল মুসলমান মুমিন ব্যক্তিদের শারীরিক, মানসিক ও সামাজিক এবং
পারিবারিক যে কোন ধরনের বিপদে পড়লে যায়ে কোন প্রয়োজন পড়লে ধৈর্যের সাথে
আল্লাহ তায়ালার ইবাদত করা এবং আল্লাহ তাআলার আশ্রয় চাওয়া উচিত। সালাতুল হাজত
নামাজের ফজিলত হচ্ছে সকল প্রকার বিপদ থেকে রক্ষা করেন। কেননা একমাত্র আল্লাহ
তাআলা আমাদেরকে সকল প্রকার বিপদ আপদ থেকে রক্ষা করতে পারে।
মহান বিশ্বের সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ তাআলা আমাদের লালন পালন করেন। আমাদের রিজিকের
মালিক তিনি। এবং আমাদের প্রত্যেকটি প্রয়োজন একমাত্র তিনি পূরণ করতে পারেন।
মানুষের জীবনে চলার পথে প্রত্যেকটি ধাপে ধাপে বিপদ রয়েছে। এটি আল্লাহতালার
পক্ষ থেকে আসে পরীক্ষার জন্য। সে থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য সালাতুল হাজত নামাজের
মাধ্যমে আল্লাহ তাআলার আশ্রয় পাওয়া আমাদের করণীয়।
সর্বশেষ কথা | সালাতুল হাজত এর ফজিলত ও নিয়ম
প্রিয় বন্ধুরা, আজকের পোস্টে আপনাদের সালাতুল হাজত অর্থ কি, সালাতুল হাজত কি, সালাতুল হাজত এর নামাজ কয় রাকাত, সালাতুল হাজত নামাজ পড়ার নিয়ম কি, সালাতুল হাজত নামাজের সময়, সালাতুল হাজত নামাজের নিয়ম, সালাতুল হাজত নামাজের মোনাজাত ও দোয়া, সালাতুল হাজত নামাজের ফজিলত সকল প্রশ্নের সঠিক উত্তর উপরে আর্টিকেলে আলোচনা করেছি। আশা করি আপনাদের সকল প্রশ্নের সঠিক উত্তর দিতে পেরেছি। আজকের পোস্টটি পড়ে আপনারা যদি উপকৃত হন তাহলে আমরা খুবই আনন্দিত।
এতক্ষণ আমাদের সঙ্গে থেকে শেষ পর্যন্ত পোস্টটি পড়ার জন্য আপনাদের অসংখ্য
ধন্যবাদ। এরকম আরো পোস্ট পেতে আমাদের ওয়েবসাইটটি ফলো করুন।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url