ঈদে মিলাদুন্নবী সম্পর্কে আলোচনা - ঈদে মিলাদুন্নবীর দলিল
ঈদে মিলাদুন্নবী সম্পর্কে আলোচনা ও ঈদে মিলাদুন্নবীর দলিল - সুদেহ দর্শক মন্ডলী। আশা করছি আপনারা সকলে ভালো আছেন। আপনি কি ঈদে মিলাদুন্নবী সম্পর্কে আলোচনা ও ঈদে মিলাদুন্নবীর দলিল সম্পর্কে জানতে আমাদের আজকের আর্টিকেল ওপেন করেছেন। তাহলে আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন। কেননা আজকের পোস্টটি আপনি যদি সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়েন। তাহলে ঈদে মিলাদুন্নবী সম্পর্কে আলোচনা ও ঈদে মিলাদুন্নবীর দলিল সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে জানতে পারবেন।
আমরা সকলে জানি যে আর কিছুদিন মধ্যে মুসলিমদের বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মদ সাঃ এর
জন্মদিন ১২ই রবিউল আওআল অর্থাৎ ঈদে মিলাদুন্নবী আসতে চলেছে। আপনি যদি ঈদে
মিলাদুন্নবী সম্পর্কে জানতে চান তাহলে সম্পূর্ণ আর্টিকেল জুড়ে আমাদের সঙ্গে
থাকুন।
পেজের কনটেন্ট সূচিপত্রঃ ঈদে মিলাদুন্নবী সম্পর্কে আলোচনা - ঈদে মিলাদুন্নবীর দলিল
- 2023 এ নবী দিবস কবে?
- ঈদে মিলাদুন্নবী সম্পর্কে আলোচনা
- ঈদে মিলাদুন্নবীর পোস্ট - মিলাদুন্নবী অর্থ কি - ঈদে মিলাদুন্নবী - ঈদে মিলাদুন্নবী কি - ঈদে মিলাদুন্নবী কি ও কেন
- ঈদ এ মিলাদুন্নবী অর্থ কি? মিলাদ উন নবী কেন পালন করা হয় - ই মিলাদের ইতিহাস ও গুরুত্ব
- ঈদে মিলাদুন্নবী পালন করা কি জায়েজ
- ঈদে মিলাদুন্নবী দলিল - ঈদে মিলাদুন্নবীর দলিল - মিলাদুন্নবী পালনের বিধান - ঈদে মিলাদুন্নবীর ইতিহাস - ঈদে মিলাদুন্নবী সম্পর্কে হাদিস
- ঈদে মিলাদুন্নবীর রোজা কবে ২০২৩
- সর্বশেষ কথাঃ ঈদে মিলাদুন্নবী সম্পর্কে আলোচনা - ঈদে মিলাদুন্নবীর দলিল
2023 এ নবী দিবস কবে?
আসছে খুশির সময়, এবছর কবে নবি দিবসের ছুটি? চলতি বছরের সেপ্টেম্বরই পালিত হবে নবী দিবস। প্রতি বছর এই উৎসবের তারিখ বদলে যায়। এবার ২৬ থেকে ২৭ সেপ্টেম্বরের মধ্যে মিলাদ উন নবী পালন করা হবে বলে ইঙ্গিত মিলেছে।
ঈদে মিলাদুন্নবী সম্পর্কে আলোচনা
শ্রদ্ধেয় দর্শক মন্ডলী, সারা বিশ্বে সকল মুসলিম বান্দারা জেনে থাকবেন আরবি হিজরী রবিউল আউয়াল তৃতীয় মাস ১২ই রবিউল অর্থাৎ ঈদে মিলাদুন্নবী পালন করা হয়। কেননা এই দিনে হযরত মোহাম্মদ সাঃ জন্মগ্রহণ করেন। এই দিনটি সকল মুসলিমদের কাছে চির স্মরণের একটি দিন। এই দিনে সারাদেশে সকল মুসল্লীগণ হযরত মুহাম্মদ সাঃ এর জন্মবার্ষিকি অর্থাৎ জন্মদিন উপলক্ষে ইবাদত করে থাকেন।
প্রতিবছর এই দিনটিকে সকলের অনেক শ্রদ্ধা ও ইবাদত ও আমলের মাধ্যমে কাটিয়ে দেন।
নবী হযরত মুহাম্মদ সাঃ এর জন্মদিন মোবারক উপলক্ষে সারা বিশ্বে সকল মুসল্লীগণ নফল
নামাজ পড়ে এবং যাদের সৌভাগ্য রয়েছে তারা সৌদি আরব মক্কা শহরে হযরত মুহাম্মদ সাঃ
জন্মস্থানে থাকেন ও বিশ্বনবীর উদ্দেশ্যে দোয়া ও মাগফিরাত করে থাকে।
আমাদের মধ্যে অনেকেই আছে যারা প্রতিবছর রবিউল আউয়াল মাসে এই দিনটিকে স্মরণ করার
জন্য বা মনে রাখার জন্য গুগলের প্রতিনিয়ত সার্চ করে থাকেন ঈদে মিলাদুন্নবী
সম্পর্কে। আপনারা যারা আমাদের আজকের আর্টিকেল এই পর্যন্ত পড়ছেন। তারা নিশ্চয়ই
এতক্ষনে ঈদে মিলাদুন্নবী সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা পেয়ে গেছেন।
এখন আমরা জানবো মিলাদুন্নবী অর্থ কি, ঈদে মিলাদুন্নবী কি, ঈদে
মিলাদুন্নবী কি ও এই সকল তথ্য সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে নিচে একটা আলোচনা করা
হলো।
ঈদে মিলাদুন্নবীর পোস্ট - মিলাদুন্নবী অর্থ কি - ঈদে মিলাদুন্নবী - ঈদে মিলাদুন্নবী কি - ঈদে মিলাদুন্নবী কি ও কেন
ঈদে মিলাদুন্নবী অর্থ হল বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মদ সাঃ এর জন্মদিন ও মৃত্যু বার্ষিকী হিসেবে পরিচিত। কারণ এই দিনে হযরত মুহাম্মদ সাঃ পৃথিবীতে জন্মগ্রহণ করেন এবং এই দিনে অর্থাৎ ঈদে মিলাদুন্নবী বা রবিউল আউয়াল মাসে আবার তিনি চির বিদায় নেন।
তাই এই দিনে হযরত ইসলামের উম্মতের উৎসব করার কোন অনুমতি নেই। এছাড়া ইসলামিক আইনে
জন্মবার্ষিকী পালন করার কোন নিয়ম নেই। এই দিনে কোন গান বাজনা। অনুষ্ঠান সংস্কৃতি
ইত্যাদি করা মোটেও উচিত নয়। কারণ এগুলো করা থেকে হযরত মুহাম্মদ বিশ্ব নবীর অনেক
আগেই নিষেধ করেছেন।
হিজরী চতুর্থ শতাব্দীর মাঝামাঝি থেকে ঈদে মিলাদুন্নবী পালন করা হয়। হযরত মোহাম্মদ সাল্লাহু সাল্লাম এর কন্যা ও তার জামাই এবং দুই নাতি জন্মদিন প্রবর্তক ছিল খলিফা আল মুযিজ্জু লি-দিনল্লাহ। তখনকার মিশরের এই উৎসব মুসলিমদের মাঝে ছড়িয়ে পড়ে। পরবর্তীতে মুসলিম অন্যতম উৎস বিশ্বকে ঈদে মিলাদুন্নাবে পরিচিত করেন।
আরবি শব্দ মিলাদ মানে জন্ম। নবী মুহাম্মদ সাঃ 570 খ্রিস্টাব্দে সৌদি আরবের মক্কায় জন্মগ্রহণ করেন। পরে তিনি ইসলাম ধর্ম প্রতিষ্ঠা করেন। তাঁর জন্মকে স্মরণ করতে আজও নবী দিবস পালিত হয়। ইসলাম ধর্মগ্রন্থ নবী মুহাম্মদ সাঃ কে ' মহান আল্লাহর বার্তাবাহক' বলে উল্লেখ করে।
ত্রয়োদশ শতাব্দীতে, তুর্কি সেনাপতি গোকবারি দ্বারা আনুষ্ঠানিকভাবে ঈদ-ই-মিলাদ উদযাপন শুরু হয়। তার নেতৃত্বেই এটি 1207 সালে ইরাকের মসুল শহরের কাছে ইরবিল শহরে শুরু হয়েছিল। যা পরবর্তীতে বিশ্বের অনেক দেশ গ্রহণ করেছে।
প্রসঙ্গত, ইসলাম ধর্মের অনুসারীরা প্রধানত দুই দলে বিভক্ত। অর্থাৎ শিয়া ও সুন্নি। মুসলমানদের প্রধান দুটি সম্প্রদায় রবিউল আউয়াল মাসের বিভিন্ন দিনে নবী দিবস পালন করে। সুন্নিরা ক্যালেন্ডারের তৃতীয় মাসের 12 তম দিনে এই উত্সব উদযাপন করে। অন্যদিকে, এই মাসের 17 তারিখটি শিয়াদের জন্য ঈদ-ই-মিলাদ।
উল্লেখ্য, মুসলমানদের অন্যান্য ধর্মীয় অনুষ্ঠানের মতো নবী দিবসের সময়ও চাঁদ দেখার ওপর নির্ভর করে। সূত্র জানায়, চলতি বছরের ২৭ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যার পর শুরু হবে নবী উৎসব। যা চলবে আগামী দিন পর্যন্ত। তবে আরব দেশগুলোর পক্ষ থেকে এ বিষয়ে এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে কিছু জানানো হয়নি।
সূত্র জানায়, এরই মধ্যে সংযুক্ত আরব আমিরাত সরকারি ছুটির তারিখ নির্ধারণ করেছে। ২৭ ও ২৮ তারিখে নবী উৎসব পালিত হলেও পশ্চিম এশিয়ার এই দেশটিতে ২৯ সেপ্টেম্বর অর্থাৎ শনিবার সরকারি ছুটি থাকবে। সেক্ষেত্রে পরের দিন রবিবার হওয়ায় মোট দুই দিন ছুটি পাবেন আরব রাষ্ট্রের নাগরিকরা। সৌদি আরবও একই পথে হাঁটতে পারে বলে ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে।
ঈদ এ মিলাদুন্নবী অর্থ কি? মিলাদ উন নবী কেন পালন করা হয় - ই মিলাদের ইতিহাস ও গুরুত্ব
প্রিয় পাঠক বন্ধুরা, আমাদের আজকের আর্টিকেল ঈদে মিলাদুন্নবী সম্পর্কে আলোচনা ও ঈদে মিলাদুন্নবীর দলিল এই পর্বে আমি আপনাদের সাথে আলোচনা করব। ঈদ এ মিলাদুন্নবী অর্থ কি? মিলাদ উন নবী কেন পালন করা হয়, ই মিলাদের ইতিহাস ও গুরুত্ব সম্পর্কে সম্পর্কে।
আমাদের মধ্যে অনেকেই আছে যারা ঈদ এ মিলাদুন্নবী অর্থ কি? মিলাদ উন নবী কেন পালন করা হয়, ই মিলাদের ইতিহাস ও গুরুত্ব সম্পর্কে অবগত নন। আজকের পোস্টটি তাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। তাহলে চলুন আর কথা না বাড়িয়ে, জেনে নেওয়া যাক, ঈদ এ মিলাদুন্নবী অর্থ কি? মিলাদ উন নবী কেন পালন করা হয়, ই মিলাদের ইতিহাস ও গুরুত্ব সম্পর্কে।
তৎকালীন সময়ে যে দিনটিতে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের জন্মোৎসব পালন করা হয়। আর সে দিনটি মূলত রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইটি ওয়াসাল্লামের জন্ম দিবস নয়, বরং তা ছিল তাঁর মৃত্যু দিবস। তাই দিনটি ঈদ হিসেবে পালন করার আদৌ কোন যৌক্তিকতা নেই। কোন ব্যক্তির জন্মদিবস পালন করা ইসলাম সম্মত নয়।
ঈদে মীলাদ-উন-নবী হল নবী মুহাম্মদ সাঃ এর জন্মবার্ষিকীকে স্মরণ করার জন্য একটি বার্ষিক উদযাপন এবং এটি ইসলামিক চন্দ্র ক্যালেন্ডারের তৃতীয় মাস রবি-উল-আউয়াল মাসে পালন করা হয়, যা চাঁদ দেখার সাথে সাথে শুরু হয়। এ উপলক্ষে নবীজির মৃত্যুবার্ষিকীও পালন করা হয়।
ঈদে মীলাদ উন নবী মোহাম্মাদ সাঃ এর জন্ম ও মৃত্যুবার্ষিকী পালন করে। সুন্নি ইসলামিক পণ্ডিতদের মতে, নবী মোহাম্মদ সাঃ মক্কায় জন্মগ্রহণ করেছিলেন, আনুমানিক 570 খ্রিস্টাব্দে রবিউল আউয়াল মাসের 12 তারিখে, ইসলামিক ক্যালেন্ডারের তৃতীয় মাস।
আশা করি আপনারা এতক্ষণে নিশ্চয়ই, ঈদ এ মিলাদুন্নবী অর্থ কি? মিলাদ উন নবী কেন পালন করা হয়, ই মিলাদের ইতিহাস ও গুরুত্ব সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে জানতে পেরেছেন।
ঈদে মিলাদুন্নবী পালন করা কি জায়েজ
প্রিয় পাঠক বন্ধুরা আমরা আজকের আর্টিকেলের পর্ব এখন আমরা জানবো ঈদে মিলাদুন্নবী পালন করা কি জায়েজ তা সম্পর্কে। আমাদের মধ্যে অনেকে আছে যাদের মনে এই প্রশ্ন নিয়ে দ্বিধাদ্বন্দ্বে পড়ে যান। তাদের সকল প্রশ্নের উত্তর জানাতে নিচে ঈদে মিলাদুন্নবী পালন করা কি জায়েজ এ বিষয়ে আলোচনা করা হলো।
তাদের গবেষণার একটি দিক হলো, আল্লাহর রাসুল (সা.) নিজেই একটি সহিহ হাদিসে বলেছেন যে, তিনি সোমবার জন্মগ্রহণ করেছেন। মাহমুদ পাশা গবেষণা করে হিসেব করে দেখেন, ১২ই রবিউল আউয়াল সোমবার নয়, বৃহস্পতিবার। সোমবার ছিল ৯ রবিউল আউয়াল।
তাই বলা যেতে পারে যে জন্মতারিখ সম্পর্কে কোনো অস্পষ্টতা নেই যা আগে ছিল। মাহমুদ পাশার গবেষণার ফলাফল প্রকাশিত হওয়ার পর, সমস্ত জ্ঞানী ব্যক্তিরা এটি গ্রহণ করেছিলেন এবং কেউ তার প্রমাণ খণ্ডন করতে পারেনি। তাই নবী করিম (সা.)-এর জন্মদিন ৯ রবিউল আউয়াল; ১২ রবিউল আউয়াল নয়। তবে সর্বসম্মতিক্রমে তার মৃত্যু দিবস ১২ রবিউল আউয়াল।
যে দিন রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর জন্মদিন পালন করা হয় সেটি আসলে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর জন্মদিন নয়, বরং এটি ছিল তাঁর মৃত্যু দিবস। তাই দিনটিকে ঈদ হিসেবে পালনের কোনো যৌক্তিকতা নেই।
আশা করি আপনারা এতক্ষণে নিশ্চয়ই ঈদে মিলাদুন্নবী পালন করা কি জায়েজ তা এ বিষয়ে বিস্তারিতভাবে জানতে পেরেছেন।
ঈদে মিলাদুন্নবী দলিল - ঈদে মিলাদুন্নবীর দলিল - মিলাদুন্নবী পালনের বিধান - ঈদে মিলাদুন্নবীর ইতিহাস - ঈদে মিলাদুন্নবী সম্পর্কে হাদিস
ঈদে মিলাদুন্নবীর রোজা কবে ২০২৩
অন্য কথায়, নবীর মৃত্যু দিবস উপলক্ষে, আমাদের উচিত নবীর প্রতি দরূদ-সালাম পাঠ করা, অর্থাৎ বেশি বেশি মিলাদ করা, এবং স্বয়ং প্রভু এবং ফেরেশতাদের অনুরূপ সন্তুষ্ট বিভাগগুলিকে ভাগ করা।
"নিশ্চয়ই, সর্বশক্তিমান আল্লাহ এবং সমস্ত ফেরেশতা মহানবী (সা.)-এর প্রতি দুরূদ শরীফ পাঠান। হে ঈমানদারগণ! তোমরাও মহানবী (সা.)-এর ওপর দুরূদ শরীফ পাঠ কর। তাকে শিষ্টাচারের সঠিক উপায়ে অভিবাদন জানাও।" (সূরা আহযাব: আয়াত 56)
কেউ যদি বলে, 'আসুন রোজা রেখে সেই দিনটি পালন করি', তাহলে আমি বলব- সে পরম বোকা। কারণ নবীজি সোমবার রোজা রেখেছিলেন, তিনি ১২ই রবিউল আউয়াল রোজা রাখেননি। মহান সৃষ্টিকর্তা তায়ালা যেন আমাদেরকে সেই অনুগ্রহ দান করেন। আমীন।
জনপ্রিয় আরও কিছু পোস্ট
- ঈদে মিলাদুন্নবী ২০২৩ কত তারিখে - ১২ ই রবিউল আওয়াল কবে ২০২৩
- ঈদে মিলাদুন্নবী কি বিদআত - মিলাদুন্নবী সম্পর্কে সঠিক সংক্ষিপ্ত বক্তব্য
- ঈদে মিলাদুন্নবী আমল - ঈদে মিলাদুন্নবী ইতিহাস ২০২৩
- ঈদে মিলাদুন্নবী কি ও কেন ২০২৩
- ঈদে মিলাদুন্নবী পালন করা কি জায়েজ ২০২৩
- ঈদে মিলাদুন্নবী সম্পর্কে আলোচনা - ঈদে মিলাদুন্নবীর দলিল
সর্বশেষ কথাঃ ঈদে মিলাদুন্নবী সম্পর্কে আলোচনা - ঈদে মিলাদুন্নবীর দলিল
প্রিয় পাঠক বন্ধুরা, আপনারা যারা আমাদের আজকের আর্টিকেল এই পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়েছেন তারা নিশ্চয়ই 2023 এ নবী দিবস কবে? ঈদে মিলাদুন্নবী সম্পর্কে আলোচনা, ঈদে মিলাদুন্নবীর পোস্ট, মিলাদুন্নবী অর্থ কি, ঈদে মিলাদুন্নবী, ঈদে মিলাদুন্নবী কি, ঈদে মিলাদুন্নবী কি ও কেন, ঈদ এ মিলাদুন্নবী অর্থ কি? মিলাদ উন নবী কেন পালন করা হয়, ই মিলাদের ইতিহাস ও গুরুত্ব, ঈদে মিলাদুন্নবী পালন করা কি জায়েজ, ঈদে মিলাদুন্নবী দলিল, ঈদে মিলাদুন্নবীর দলিল, মিলাদুন্নবী পালনের বিধান, ঈদে মিলাদুন্নবীর ইতিহাস, ঈদে মিলাদুন্নবী সম্পর্কে হাদিসএ সকল বিষয় বিস্তারিতভাবে জানতে পেরেছেন।
আশা করি আজকের পোস্টটি পড়ে আপনারা অনেক উপকৃত হয়েছেন। পোস্টটি পড়ে যদি আপনার
ভালো লেগে থাকে। তাহলে অবশ্যই আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন না।
এতক্ষণ আমাদের সঙ্গে থেকে শুরু থেকে শেষ করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। এরকম আরো পোস্ট পেতে নিয়মিত আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করুন।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url